আপনি জানেন কি জ্বর কেন হয়?  জানলে হয়তো আপনি অবাক হবেন। আর জ্বর হলে কিভাবেই বা আপনি বুঝবেন আপনার জ্বর হয়েছে? আজ আমি জ্বর কেন হয়? এবং জ্বরের লক্ষণ কী? জ্বর হলে, কীভাবে  প্রাথমিক চিকিৎসা করবেন করবেন বাড়িতে সেই বিষয়ে কিছু টিপস দিবো।

মোটামুটি আমরা এটা সবাই জানি মানব শরীরে স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৯৮°F।
৯৮°F থেকে বেশি অর্থাৎ শরীরের তাপমাত্রা যখন বাড়তে থাকে, ১০১°F থেকে ১০৪°F যখন শরীরের তাপমাত্রা থাকে তখন  আমরা জানি সেটা খুব জ্বর। 

এবার প্রশ্ন হল শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে জ্বর হওয়ার কারণটা কি? 

জ্বর সাধারণত গরম আবহাওয়া, ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস সংক্রমণ, খাবারের বিষক্রিয়া অধিক সূর্যের তাপ ইত্যাদি কারণ হয়ে থাকে। 

জ্বর হলে আমরা কিভাবে বুঝবো যে জ্বর হয়েছে তারও কিছু লক্ষণ আছে। 

১.জ্বর হলে, শরীরের তাপমাত্রা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। 
২.জ্বর হলে, বমি বমি ভাব, মাথা ব্যথা, শরীরে ব্যথা হয়ে থাকে। 
৩.জ্বর হলে, কোষ্টবদ্ধতা বা ডায়রিয়া লক্ষণ দেখা দিয়ে থাকে। 
৪.জ্বর হলে, মুখ চোখ শুকিয়ে যায় তাছাড়া মুখ রক্তিমাভ
 ভাব দেখায়। 

যেকোনো ব্যক্তি অসুস্থ হলে তাকে বাড়িতে আগে প্রাথমিক চিকিৎসা করা জরুরী। এবার আসি জ্বর হলে,  বাড়িতে কিভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা করবেন, এই টিপস গুলো সবাই ফলো করবেন। 👉

১.জ্বর হলে, যার জ্বর হয়েছে থার্মোমিটার দিয়ে তার শরীরের তাপমাত্রা মাপবেন। কারণ শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে নাকি সেটা জানার প্রয়োজন।

২. জ্বর হলে যার জ্বর হয়েছে তাকে পাতলা জামা কাপড় পরিয়ে রাখবেন। 

৩. রোগীর শরীরের যদি তাপমাত্রা বেশি থাকে তাহলে তাকে ঠান্ডা জলে স্নান করাবেন। এবং রোগীকে তরল খাবার খাওয়াবেন। 

৪ বাড়িতে প্যারাসিটামল ওষুধ থাকলে নির্দেশিত পরিমান খাওয়াবেন।