সাধারণত শতকরা ৭৫% লোকেই জানে না pregnancy অবস্থায় কোন খাবারগুলো খাওয়া উচিত। কোন খাবারগুলো খেলে বাচ্চার ওজন বৃদ্ধি পায়, বাচ্চা পুষ্টিকর দেহের অধিকারী হয়, এছাড়াও মায়ের রক্তের ঘাটতি পূরণ হয়, মা বাচ্চা দুজনের সুস্থ সবল থাকে।
আজকে আমি Pregnancy অবস্থায় কোন খাবারগুলো খাবেন এই বিষয়ে কিছু টিপস দিবো। আশা করি, pregnancy মায়েরা টিপসগুলো ফলো করলে উপকার পাবে। 👉👉
১. প্রথমেই খাদ্য তালিকায় আনছি আয়রন সমৃদ্ধ খাবার যেমন, মাছ, ডিম, মেটে, সবুজ শাকসবজি, মধ্য বিশেষ করে ( কলা, মোচা) সবুজ ফলমূল, বিশেষ করে ( পিচ, খেজুর, কিসমিস, অ্যাপ্রিকট) ট্রাইফুড। এগুলো আয়রন থাকে আপনার আয়রন এর ঘাটতি পূরণ করবে।
২.দ্বিতীয় খাদ্য তালিকায় আনছি জিংক সমৃদ্ধ খাবার যেমন পালং শাক, মাশরুম, লাউ, কুমড়ো। এই খাবার গুলোতে থেকে জিংক পাওয়ার যায়। যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে, এবং আপনার শিশুর স্বাস্থ্যকস্নায়ুতন্ত্র গড়ে উঠতে সাহায্য করবে।
৩. তৃতীয় খাদ্য তালিকায় আনছি ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যেমন, ওটমিল, বার্লিং, সয়াবিন, আমল বাদাম, পেস্ট বাদাম, কড়াইশুঁটি, স্ট্রবেরি, ডুমুর, কলা, আপেল, নাশপতি, ভুট্টা ইত্যাদি। গুলোতে থাকে ফাইবার।
৪. চতুর্থ খাদ্য তালিকায় আনছি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার যেমন দুধ, দই, চিজ, বকোলী, আমল বাদাম, ইত্যাদি এগুলো মায়ের ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি পূরণ করে,এবং ক্যালসিয়াম শিশুর শরীরের হাড় মজবুত করে।
৫. পঞ্চম খাদ্য তালিকায় আনছি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার, সবুজ শাকসবজির মধ্য মিষ্টি আলু, ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, সবুজ ফলমূলের মধ্য পেয়ারা, মালটা , কমলালেবু, ইত্যাদি। এগুলো মায়ের ভিটামিন সি এর চাহিদা মেটায়।
৬. ষষ্ঠ খাদ্য তালিকায় আনছি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন কচি মুরগির মাংস, কচি পায়রা মাংস, সয়াবিন ইত্যাদি। এগুলো তে প্রোটিন থাকে।
৭. সপ্তম খাদ্য তালিকায় আনছি কার্বহাইড্রেট জাতীয় খাবার ভাত, রুটি, পাস্তা, আলু এগুলোতে কার্বহাইড্রেট থাকে। এগুলো মা ও শিশুর শরীলের ক্যালারির শক্তি বাড়াই।
৮. অষ্টম খাদ্য তালিকায় আনছি ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার ওমেগা ফেটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার প্রসবের বাচ্চার ওজন এবং প্রতিবন্ধকতা ঝুঁকি কমতে সাহায্য করে টাটকা জলের মাছ, সামুদ্রিক মাছ, বাদাম, এছাড়া অলিভ অয়েল এর রান্না করা খাবার চেষ্টা করবেন কারণ এতে রয়েছে ওমেগা ৩,৬,৯, ফ্যাটি অ্যাসিড।
Pregnancy অবস্থায় আর একটা কথা আপনাকে সবসময় মনে রাখতে হবে প্রচুর জল পান করতে হবে যাতে আপনার শরীরের জলের ঘাটতি না দেখায় শিশুর কোনো ক্ষতি না হয়।
স্বাস্থ্য বিষয় নতুন নতুন টিপস পেতে অপরিচিতা ব্লগারের সঙ্গে থাকুন, কমেন্ট শেয়ার, করবেন অবশ্যই,। সবাই সুস্থ থাকবেন।
0 মন্তব্যসমূহ